গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রাশেদ খান বলেছেন, ‘আমার আসলে বোধগম্য হচ্ছে না! বলা হচ্ছে, যে উপদেষ্টারা রাজনীতি ও নির্বাচন করবে, তাদের নির্বাচনকালীন সরকারে থাকা উচিত না। আমার প্রশ্ন হলো যে ব্যক্তিরা রাজনীতি বা নির্বাচন করবে, তারা কেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা হলো? তখন বলা হয়েছিল, যারা উপদেষ্টা হবে, রাজনীতি ও নির্বাচন করতে পারবে না।’ আজ বৃহস্পতিবার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘এখন আবার নির্বাচনকালীন সরকারের কথা বলা হচ্ছে।
এই সরকার কি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ভেঙে দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার? কেউ পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য শপথ নেয়নি। বরং তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনের জন্য উপদেষ্টা হয়েছে। সুতরাং জাতিকে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেওয়ার আগে কারো পদত্যাগের সুযোগ থাকা উচিত না। কেউ যদি দায়িত্বের বরখেলাপ করে, তাকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে বহিষ্কার এবং শাস্তির মুখোমুখি করা উচিত এবং সে যে সরকারি সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করেছে, দায়িত্ব পালন না করলে তার থেকে ডাবল জরিমানা গ্রহণ করা উচিত।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন