বৃহস্পতিবার (১৫ মে) রাতে তার ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে রনি দাবি করেন, রেলওয়ের মহাপরিচালকের একান্ত সচিবের কক্ষে বসেই জুলাই বিক্রির কাজ চালাতে দেখা গেছে এনসিপি নেতা তারেক ও সিনথিয়াকে। এ ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে রনি লেখেন, “১০ মাস পেরিয়ে গেলেও আন্দোলনে আহত ভাইয়েরা এখনো চিকিৎসার জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। অথচ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রতীক হয়ে ওঠা ‘জুলাই’ এখন বাণিজ্যের পণ্যে পরিণত হয়েছে।”
তিনি আরও লেখেন, “আমরা যাদের মাথা রক্ষা করতে আন্দোলন করেছি, আজ তারাই মাথা বেচে দিচ্ছে। এমন জঘন্য বৈষম্যমূলক কাজে যারা যুক্ত, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।”
অন্যদিকে, এনসিপির অভ্যন্তরে চলমান বিতর্কের মধ্যে সরব হয়েছেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ। একই দিন বিকেলে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি সতর্কবার্তা দিয়ে বলেন, “যে যাই করুক, ছাত্রলীগের মতো আচরণ থেকে বিরত থাকুন।”
তার অভিযোগ, “ট্রাকে করে বহিরাগত এনে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেয়া হয়েছে। এরপর ফ্যাকাল্টিতে গিয়ে শিক্ষকদের হুমকি দিয়ে ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ করার চেষ্টা করা হয়েছে।”
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ইস্যু নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট মহলে বিষয়টি তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন